দেশে প্রতি বছর প্রায় ২২ লাখ তরুণ/যুবা কর্মবাজারে প্রবেশ করেন। সরকারী/বেসরকারীসহ নানা প্রতিষ্ঠানে কাজে সংস্পৃক্ত হবার পরও প্রায় ১০/১২ লাখ তরুণ/যুবা নিজেদের জন্য কোন চাকুরী জোগাড় করতে পারেন না। এরা সকলেই কম বেশী কর্মক্ষমতা সম্পন্ন মেধাবী শিক্ষিত গ্র্যাজুয়েট। দীর্ঘদিন কর্মহীন থাকায় হতাশা যেন এদের নিসঙ্গী হয়ে পড়ে। নিজের যোগ্যতা প্রমানের আগেই অযোগ্য হিসেবে পরিবারে, সমাজে এমনকি রাষ্ট্রের কাছে পরিচিত হন। এর দায়ভার কিন্তু রাষ্ট্রকেই নিতে হবে। ২৫/২৮ বছরের শিক্ষিত কর্ম চঞ্চল তরুণ—যুবা কেন হতাশা, বেদনা, একরাশ কষ্ট নিয়ে শুধুমাত্র বেঁচে থাকার তাগিদে অন্ধকারের পথে পা বাড়াচ্ছে? দেশ বর্তমানে মোট জনসংখ্যা ৬৫% তরুণের পদচারনায় মুখরিত। এ সুযোগকে কাজে লাগাতে হলে শুধু উদ্যোক্তা সৃষ্টি করে দায়িত্ব শেষ না করে তরুণ উদ্যোক্তাদের সামনে এগিয়ে নিতে মৌলিক প্রতিবন্ধকতাগুলোকে চিহ্নিত করে সেগুলো নিরাময়ের ব্যবস্থা করলেই প্রকৃত পক্ষে পরিবার, সমাজ এমনকি রাষ্ট্র সামনের দিকে এগিয়ে যাবে। প্রতিটি ঘরে ঘরে একজন করে উদ্যোক্তা তৈরী হবেন। দেশ সমৃদ্ধ হবে অর্থনীতি সমৃদ্ধ হবে। রাষ্ট্রকেও আর বেকারত্বের বোঝা বহন করতে হবে না।
Tags: উদ্যোক্তা, বেকারত্ব
If you enjoyed this article please consider sharing it!
Colorway Wordpress Theme by InkThemes.com
You need to take part in a contest for one of the highest quality websites on the net. I most certainly will highly recommend this website!
Thanks for your blog, nice to read. Do not stop.
Everything is very open with a really clear description of the issues. It was definitely informative. Your website is useful. Thank you for sharing!